1. live@www.jashorejournal.com : jashorejournal.com : jashorejournal.com
  2. info@www.jashorejournal.com : jashorejournal.com :
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
যশোরের আওয়ামী লীগ নেতা শাহারুল ইসলাম ঢাকায় জনতার হাতে আটক যশোরে যুবলীগের ব্যানার তৈরির ঘটনায় মামলা, আটক দুইজন কলা ঘুষ কেলেঙ্কারি: যশোর জেলা পরিষদের কর্মকর্তা বদলি যশোরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে রেক্টিফাইড স্পিরিটসহ একজন গ্রেফতার অসুস্থ বাবার জমি নিজের নামে দলিল করে নিলেন ছেলে, নামজারি স্থগিতের আবেদন বাঘারপাড়ায় পরিশ্রমী যুবক শামীমের সর্বনাশ যশোরে “দৈনিক যশোর বার্তা,র সম্পাদককে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন সারাদেশে পুলিশের টহল ও নজরদারি বৃদ্ধি ফরিদপুরে ভেজাল মাংস বিক্রির দায়ে ব্যবসায়ীকে জরিমানা ও কারাদণ্ড যশোরে ভৈরবপাড় দখলমুক্তে প্রশাসনের যৌথ অভিযান

পরকীয়া সম্পর্ক ফাঁস হওয়ায় কিশোরী কেয়া খুন, দুই বছর পর বাবার মামলা | যশোর জার্নাল

মিরাজ হোসেন তপু
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫
  • ১২৯৭ বার পড়া হয়েছে

নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ

মায়ের পরকীয়া সম্পর্কের বিষয়টি জেনে ফেলায় কেয়া খাতুন নামের এক কিশোরীকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার দুই বছর পর অবশেষে নিহতের বাবা যশোরে আদালতে মামলা করেছেন।

২০২৩ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি যশোর শহরের উপশহর এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। চলতি বছরের ৩ আগস্ট যশোর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে কামাল হোসেন নামের এক ব্যক্তি মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে মাগুরার শালিখা উপজেলার সীমাখালী গ্রামের সোলায়মান বিশ্বাসের ছেলে খোরশেদ আলমকে।

আদালতের বিচারক রহমত আলী কোতোয়ালি থানার ওসিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে মামলার বিষয়ে পুলিশের ভূমিকা সম্পর্কে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার বাদী কামাল হোসেন জানান, তিনি ঢাকায় কাভার্ডভ্যান মেরামতের কাজ করেন। করোনা মহামারির সময় স্ত্রী ও সন্তানদের যশোরের উপশহর এলাকায় ভাড়া বাসায় রেখে ঢাকায় ফিরে যান। এ সময় তার স্ত্রী সালমা খাতুনের দূর সম্পর্কের ভাই খোরশেদ আলম নিয়মিত বাসায় যাতায়াত করতেন এবং মাঝেমধ্যে রাতও কাটাতেন।

কামালের দাবি, খোরশেদের সঙ্গে তার স্ত্রীর অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কেয়া বিষয়টি টের পেয়ে মাকে সতর্ক করে এবং প্রয়োজনে বাবাকে জানিয়ে দেওয়ার কথাও বলে।

অভিযোগে বলা হয়, ২০২৩ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে খোরশেদ আলম ওই বাসায় ছিলেন। রাত ২টার দিকে কেয়ার মা ঘুম থেকে উঠে দেখেন, মেয়ে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছে। দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন সম্পন্ন করা হয়।

কামাল হোসেনের দাবি, পরবর্তীতে স্ত্রী ও স্থানীয়দের কাছ থেকে তিনি জানতে পারেন, কেয়া মায়ের পরকীয়া সম্পর্ক দেখে ফেলায় তাকে হত্যা করা হয় এবং ঘটনাটিকে আত্মহত্যা হিসেবে সাজানো হয়। এছাড়া খোরশেদ আলম স্ত্রী সালমার কাছ থেকে ৫-৬ ভরি স্বর্ণালঙ্কারও নিয়ে নেন। পরে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হলে এসব ঘটনা সামনে আসে।

মামলার বাদীর অভিযোগ, বিষয়টি নিয়ে পুলিশের কাছে গেলে কোতোয়ালি থানা মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে তিনি আদালতের শরণাপন্ন হন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার যশোর জার্নাল এ সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।

ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট